এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা

এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা মন ধরে ব্যথায় অনেকে বুকে থাকেন কিসের মানে মলদ্বারে খা অথবা ফেটে যাওয়া। এটা দুই ধরনের হয়ে থাকে তীব্র কিসের হলে রোগীর মলদ্বারে অসম্ভব ব্যথা হয়ে থাকে। দীর্ঘস্থায়ী ফিশারের ব্যথার তারতম্য হয় এটি যে কোন বয়স হতে পারে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার এ কে এমফজলুল হক।

এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা


এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা 

ক্যান ফিশার হওয়ার জন্য দায় সাধারণত কোষ্ঠকাণীষ্ঠ অথবা মলত্যাগের সময়ে কোত দেয়া।শক্তমাল বের হওয়ার সময় মল দ্বারা ফেটে যায় বলে মনে করা হয়। যারা আশযুক্ত খাবার খান তাদের এই সমস্যাটি কম হয় বলে মনে করা হয়। আর্যত্ব খাবার মধ্যে রয়েছে শাক সবজি কাঁচা ফলমূল আলু ছোলা ইসুবগুলের ভুষি ইত্যাদি। চা কফি বা মদ খাওয়ার সঙ্গে এগুলোর কোন সম্পর্ক নেই। পরমাণু মলত্যাগ বা ডায়রিয়া হলে ফিশার হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় বিজ্ঞানীরা মলদ্বারের ভিতরে চাপ মেপে দেখেছেন টিচারের চাপ কেমন একটা বাড়ে না যদিও আঙ্গুল দিয়ে পরীক্ষা করলে বোয়াল দ্বারা অতিরিক্ত সংকুচিত বলে মনে হয়।

এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা 

মলদ্বারে ফিশারের প্রধান লক্ষণ ব্যথার রক্তক্ষরণ। এ ধরনের ব্যথা সাধারণ মলত্যাগের অব্যবহিত পরে হয় এবং কয়েক মিনিট থেকে বহু ঘন্টা ধরে ব্যথা চলতে পারে। রক্ত জমাট ব্যথা পাইছেও ব্যাথা হয় কিন্তু তখন রোগী মলদ্বারে টাকা আছে বলে অভিযোগ করে। এ রোগে রক্তক্ষরণের পরিমাণ সাধারণত কম হয়। কারো কারো অতিরিক্ত রক্ত যেতে পারে। দীর্ঘ স্থায়ী এনাল ফিশারের রোগী একটু ভিন্ন ধরনের উপসর্গের কথা বলে তারা কখনো তাদের মলদ্বারে অতিরিক্ত মাংসপিণ্ড পড়া চুলকানি অথবা এসব একত্রে হয়েছে বলে অভিযোগ করে।

এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা 

রক্তক্ষরণ থাকতে পারে অথবা না-ও থাকতে পারে ব্যাথা সাধারণত তীব্র হয় না অথবা অনেক সময় ব্যথা থাকতেই পারে না। কিসের রোগীরা অনেক সময় প্রস্রাবের সমস্যা বোগেন এবং মহিলারা কখনো কখনো শারীরিক মিলনে বেদনা অনুভব করেন যদিও রোগীরা বুঝতে পারেন কোষ্ঠকাঠি স্টোর কারণে এমন হয়েছে তবুও যখন ব্যাথা শুরু হয় তখন রোগীর ভয়ে টয়লেটে যেতে চান না এবং মালত্যাগের বেগ হলে তাতে ব্যথায় সারা দিতে চায় না।

এনাল ফিসার অপারেশন পরবর্তী সমস্যা 

এ সময় মল দ্বারা পরীক্ষা করলে দেখা যায় সেটা খুবই সুস্কৃত অবস্থায় আছে তীব্র ব্যথার কারণে মলদ্বারের ভেতরের ঘাঁটি দেখা দুঃসাধ্য। কোনো যন্ত্র ও প্রবেশ করানো যায় না। অবশ্য ষড়যন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করা যায়। দীর্ঘায়ুতে ব্যাথা সম্পন্ন ঘা এক্ষেত্রে একটি মাংসপিণ্ড বা গেজ দেখা যায়। মলদ্বারের ভেতরে একটি মাংসপিণ্ড দেখার যেতে পারে যাকে অনেকে টিউমার বলে ভুল করে। এক্ষেত্রে পায়ুপথের ভিতর যন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করা উচিত যাতে টিউমার বা প্রদাহ জনিত কারণ চিহ্নিত করা যায় এ বিশ্বাস সংক্রমিত হয়ে কখনো কখনো পোড়া দেখা দিতে পারে এবং তা থেকে ফিস্টুলা হয়ে পোস্ট করতে পারে।

কষ্টকানিষ্ট যাতে না হয় সে ব্যবস্থা করা উচিত এবং বেশি শক্তি প্রয়োগ করে মলত্যাগ করা উচিত নয়। বারে বারে মলত্যাগের অভ্যাস ত্যাগ করা এবং ডাইরিয়া দ্রুত চিকিৎসা করা উচিত। শুরুর অলমো দিনের মধ্যে চিকিৎসা শুরু হলে বিনা অপারেশনে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url