দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা একটি পরিচিত চর্মরোগ এই ছোঁয়াচে রোগ বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে ঘটে থাকে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত শরীরে যেকোনো জায়গায় দাদ রোগ হতে পারে। দ্রুত সঠিক চিকিৎসা নিলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। তাদের প্রধান উপসর্গ হলো ফুসকুড়ি বা র্যাশ। এই রাজ দেখতে সাধারণত আংটির মতো গোল হয়ে থাকে রং হয় লালচে। তবে রোগের ত্বকের বর্ণভেদে এটি রূপালী দেখতে দেখায়। আবার আশেপাশের ত্বকের চেয়েও ঘাড়ও বর্ণ ও ধারণ করতে পারে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
দাদ রোগের ত্বকের বর্ণ পরিবর্তনের পাশাপাশি হ্রাসের উপরিভাগের ছোট ছোট আইস থাকতে পারে, এছাড়া আক্রান্ত স্থানে নিচে লক্ষণ গুলি দেখা দিতে পারে। তো কিছুটা খসখসে বা শুকনো হয়ে যাওয়া, স্থানটি ফুলে যাওয়া, চুলকানি হওয়া, আক্রান্ত ত্বকের উপরে চুল অথবা লোম থাকলে সেগুলো পড়ে দেওয়া।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
আমাদের শরীরে যে কোন অংশে দাঁত দেখা দিতে পারে যেমন খুশকি মাথার ত্বক হাত-পা পায়ের পাতা এমনকি হাতের পায়ের নখ। আখেরাতে তাদের লক্ষণ ভিন্নতা আসতে পারে। যেমন রাশের আকারের ভিন্নতা থাকতে পারে, দাদের র্যাশ আস্তে আস্তে বড় হয়ে ছড়িয়ে যেতে পারে। আবার কখনো কখনো একাধিক র্যাশ দেখা দিতে পারে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
মাথার ত্বকে দাঁত দেখা দিলে সাধারণত আক্রান্ত অংশের চুল পড়ে থাকে এতে করে টাক্স সৃষ্টি হয়। টাক পড়া অংশে লালচে গোলাকার ও ছোট ছোট আইশযুক্ত র্যাশ তৈরি হয়। এতে চুলকানি থাকতে পারে। ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়লে দাগ পড়া অংশের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে এবং মাথার ত্বকে দাঁত রোগের একাধিক র্যাশ তৈরি হতে পারে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও দাদ রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
মাথার ত্বকের দাদ রোগ প্রাপ্তবয়স্কের তুলনায় শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানটি লাল হয়ে ফুলে ওঠে এবং সেখান থেকে চামড়া উঠে যেতে থাকে। সেই সাথে পায়ের আঙ্গুলগুলোর ফাক গুলোতে চুলকানি হয়। বিশেষ করে পায়ের সবচেয়ে ছোট আঙ্গুল দুটির মাঝখানের অংশে চুলকানি হয়ে থাকে। পায়ে দাদ হলে পায়ের পাতা ও গুড়ালির আক্রান্ত হতে পারে এমনকি গুরুতর ক্ষেত্রে পায়ের ত্বকে ফোসকা পড়তে পারে।
কুঁচকিতে দাদ হলে সেটি সাধারণ ঊরুর ভেতরের দিকের ভাজে লাল লাল র্যাশ হিসেবে দেখা যায়। র্যাশে আইশ থাকে এবং চুলকানিও হয়ে থাকে। গাল চিবুক গলার উপরের অংশে এই ধরনের দাঁত দেখা যায়। এটিও লাল লাল রেশ হিসেবে দেখা যায় যাতে আইন থাকে এবং চুলকানিও হয়।