সর্দি কাশির ঔষধের নাম

সর্দি কাশির ঔষধের নাম আমরা অনেকেই ঠান্ডার কারণে সর্দি-কাশি রোগটিতে অনেক কষ্ট পেয়ে থাকি। সর্দি কাশি এমন একটি রোগ এটি একটি বিরক্ত টাইপের রোগ। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে সকল ঠান্ডা ও কাশির ওষুধের নাম জানতে পারবো। আমরা অনেকেই সর্দি কাশি এই রোগটিতে ভুগে থাকি, এজন্য ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম আমাদের জানা প্রয়োজন আছে। তাদের উদ্দেশ্যে আজ এই আমার এই পোস্টটি।

সর্দি কাশির ঔষধের নাম


সর্দি কাশির ঔষধের নাম

সর্দি-কাশির উপসর্গ হচ্ছে প্রথমে নাক দিয়ে পানি ঝরা, কোন কিছুর গন্ধ না পাওয়া। সর্দি হলে না ভারি হয়ে আসে ব্যক্তি অনবরত পানি ঝরতে থাকে। শরীরে জ্বর জ্বর অনুভব হয়ে থাকে কিংবা জ্বরও হতে পারে। শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া কিংবা ঠান্ডা অনুভূতি অনুভব করা।হালকা থেকে মাঝারি ধরনের মাথাব্যথা অনুভব হতে পারে। জ্বর যখন স্বাভাবিকভাবে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় তখন সেই অবস্থানকে জ্বর বলে থাকে। শরীরে এই তাপমাত্রা হঠাৎ কোনো কারণেই বেড়ে গেলে কিংবা গরম অনুভব হলে, এই শারীরিক অবস্থানকে জ্বর বলে থাকে। জ্বর অনুভব হলে থার্মোমিটার দ্বারা আমরা জ্বরটি মেপে নিতে পারি। জ্বর পরিমাপের যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকে থার্মোমিটার বলে।

সর্দি সাধারণত ভাইরাস দ্বারা সৃষ্টি হয়ে থাকে। শ্বাসযন্ত্রের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে সর্দি হয়ে থাকে। অনেক ভাইরাস আছে যা সর্দির কারণ হয়ে থাকে। এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী রাইনো ভাইরাস নামক এক ভাইরাস। এছাড়া অনেক ভাইরাস রয়েছে যা সর্দির কারণ হতে পারে যেমন করোনাভাইরাস রেসপিটরি ভাইরাস ইত্যাদি। কাশি সাধারণত গলায় কিছু ঢোকার কারণে হয়ে থাকে কাশিকে শারীরিক প্রতিরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া বলা হয়। যদি কখনো ধুলো ধোঁয়া বা অন্য কিছু হঠাৎ করে আমাদের শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে তখন সাথে সাথে কাশি হয়ে থাকে। এই কাশি দিয়ে যা প্রবেশ করে তার শ্বাসনালী থেকে বেরিয়ে যায়। জ্বর সর্দি কাশি একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে থাকে। তা দেখা দিলে আরেকটা সমস্যা ও দেখা যায়। 

যদি জ্বর সর্দি কাশি সমস্যা শুরু হয় আগেই শরীর একটু অনুভব করে ভবিষ্যৎবাণী করে থাকে। আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে জ্বর সর্দি কাশি সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। অনেক সময় জ্বরের আসল কারণ ও জানা যায় না এবং আরও গুরুতর সমস্যা ও দেখা দিয়ে থাকে।তাই বলবো ঘরে বসে দ্রুত জ্বর সর্দি কাশি নিরাময় করতে পারেন খুঁজে বের করুন কিছু ঘরোয়া উপকরণ।

যেমনটা তুলসি পাতা জ্বর সর্দি কাশি গলা ব্যথা এবং অন্যান্য অংশ হিসেবে তুলসী পাতা খুবই জনপ্রিয়। তুলসী পাতার রস বিভিন্ন রোগ ভালো কাজ করে থাকে, তুলসী পাতার রসের নানা উপাদান রয়েছে। কয়েকটি পরিষ্কার তুলসী পাতা ভালো করে ধুয়ে গরম পানিতে পাতা ফুটিয়ে নিন। এবার এক কাপ ফুটানো পানি পান করলে জ্বর সর্দি ও কাশি ভালো হয়ে যাবে নিয়মিত। এরপর আছে আদা আদা সর্দি কাশির জন্য খুবই উপকার একটি উপাদান। । অনেক আগে থেকেই মানুষ জজ সর্দি কাশির জন্য এই আদা খেয়ে থাকেন।

এই আদার মধ্যে অনেক রাসায়নিক উপাদান আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি করে থাকে। জ্বর সর্দি কাশির জন্য আধার চা খেতে পারেন অথবা এক কাপ আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। শুধু আধা মুখে নিয়েও চিবিয়ে খেতে পারেন এতে করে কাশির জন্য বেশ উপকার হবে। গলা ব্যাথার জন্য কিংবা ঠান্ডা লাগা কত দূর করতে দারুচিনি কার্যকরী একটি উপাদান। এই অ্যান্টিভাইরাল উপাদান বিদ্যমান যা বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

এক চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মধুর সঙ্গে মিশে কমপক্ষে তিন থেকে চার দিন খান। অথবা চায়ের সাথে দারুচিনি মিশিয়ে কয়েকবার চা খেতে পারেন। অথবা চায়ের সাথে দারুচিনি দিয়ে দিনে কয়েকবার চা খেতে পারেন। এতে সর্দি ও কাশির জন্য বেশ উপকার পাবেন।রসুন যদিও একটা রান্নার উপাদান কিন্তু রসুন অনেক উপকারীতা রয়েছে। রসুন ভাইরাল ফিভার বা ভাইরাস জ্বর ঠান্ডা সর্দি কাশি দূর করে থাকে খুব ভালো উপকার পাবেন এটি সেবন করলে। এছাড়াও রসুন শরীরে অনেক বিষ বেদনাও দূর করে থাকে।

ঠান্ডা কাশির জন্য নিচে কিছু ওষুধের নাম দেওয়া হল

  • E-Cof
  • Tusca
  • Abex
  • Adolef
  • Remcof
  • Fexo 60
  • Dslor
  • Antibiotic
  • Napa Extand
  • Cefotil 250
  • Cefotil plus
  • Cinoran
  • Cinoran Plus

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url